নিজস্ব প্রতিবেদক : গাজীপুরন মহানগরের বাসন থানা বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম রাতা একজন দুর্দিনের পরীক্ষিত নেতা। গত দেড় যুগক্ষমতার বাইরে থাকা জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি কে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও চেতনাকে ভালোবেসে দেশনেত্রী খালেদা জিয়া, আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমানের একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে সততা আর সাহসিকতার সাথে রাজনীতি করে আসছেন। বিশিষ্ঠ রাজনীতিবীদ, সমাজসেবক ও দানবীর হিসাবে এলাকায় পরিচিত মোঃ রফিকুল ইসলাম রাতা। গাজীপুর মহানগরের ১৭ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা বিশিষ্ট সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ মোঃ রফিকুল ইসলাম রাতা এলাকায় বহু মসজিদ মাদ্রাসা এবং সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন। গাজীপুর মহানগর বিএনপির একজন রাজপথের লড়াকু সৈনিক তিনি। গত দেড় দশক ধরে তিনি ছিলেন ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার আওয়ামীলীগ সরকারের আতঙ্ক। গত ওয়ান ইলেভেনের পর দেড়যুগ তিনি রাজনৈতিক বৈরী পরিবেশেও অবিচল থাকেন হিমালয়ের মত। শত বাধা বিপত্তির পরও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে কাউন্সিলর পদেও তিনি লড়াই করেছেন সমান তালে। যার কারণে তার বিরুদ্ধে অধিক মামলা দেয় ফ্যাসিস্ট সরকার। এত কিছু করার পরেও তাকে বিন্দুমাত্র দমাতে পারেনি তারা। গত স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কে হাজার হাজার নেতা কর্মীর সমাগম করেন এই নেতা। রাজনীতিতে তার গ্রহণযোগ্যতা সবার চাইতে একটু বেশি। বাসান থানা এলাকায় মোঃ রফিকুল ইসলাম রাতার রয়েছে হাজার হাজার বিএনপি অন্তপ্রান নেতা কর্মী। তিনি বাসন এলাকায় বসবাস করার সুবাদে নেতাকর্মীরা তাকে বিপদে-আপদে আপনজন হিসেবে কাছে পান। সাংগঠনিক দক্ষতা এবং যোগ্যতার বিচারে তার সমকক্ষ নেতা এই এলাকায় খুবই বিরল। তিনি ছোটকাল থেকেই বিএনপির রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হন এবং আজীবন তিনি এই দলের সাথে যুক্ত থাকতে চান। ব্যক্তি জীবন, পেশাগত জীবন, রাজনৈতিক জীবন সব ক্ষেত্রে সফলতার স্বাক্ষর রেখে গেছেন তিনি। তিনি মেধাবৃত্তিক রাজনীতিকে সব সময় গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। তার মত ব্যক্তি রাজনৈতিক অঙ্গনকে আলোকিত করে তুলবে এমনটাই অভিমত এলাকাবাসীর।
Discussion about this post